ফ্ল্যাশ সিজন ৬ এপিসোড ১ রিভিউ

The Flash Season 6 Episode 1 Review

গত ৮ অক্টোবর এ অ্যারোভার্সের নিয়মিত সিরিজ The Flash এর সিজন ৬ এর প্রথম এপিসোড প্রচারিত হয়েছে ।

The Flash এর সিজন ৬ এর ট্রেইলার ব্রেকডাওন রিভিউ

The Flash সিজন ৬ সিরিজের ট্রেইলার ব্রেকডাওন রিভিউ পড়ুন এই লিংক থেকে

ব্যারি অ্যালেন ওরফে The Flash স্টার ল্যাবে সংঘটিত হওয়া এক দুর্ঘটনায় সে সুপারহিরো ক্ষমতা লাভ করে। পরে ল্যাবে চাকরিরত বিজ্ঞানীদের সহযোগীতায় সে অন্যায়ের বিরুদ্ধ্যে লড়াই শুরু করে। এই ভাবে শুরু হয় ব্যারি অ্যালেন এর The Flash যাত্রা ।

এবার পড়ে নিন সিজন ৬ এর এপিসোড ১ রিভিউ। # স্পইলার এলার্ট # ।

ফ্ল্যাশ সিরিজ রিভিউ
(image Credit: The CW/DC/WB)

দ্যা ফ্ল্যাশ সিজন ৬ এপিসোড ১ রিভিউ

∑‡ স্পইলার এলার্ট †⁺

The Flash Episode 1 Breakdown Review

★ The Flash এর সিজন ৬ এর প্রথম এপিসোড ব্যাপ্তিকাল ৪২ মিনিট । এটি প্রচারিত হয় CW নামক একটি মার্কিন টিভি চ্যানেলে। দ্বিতীয় এপিসোড প্রচার হবে ১৫ ই অক্টোবর।

★ প্রথম এপিসোড এর টাইটেল ছিল ” ইন্টু দ্যা ভয়েড ” । এপিসোড এর শুরুতেই আগের সিজনের দৃশ্য দেখা যায় । যেখানে ফ্লাশের মেয়ে এক্সএস এর মারা যাওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়। এছাড়াও সিজনের অন্যান্য সিন দেখানো হয়। এখানে ∆ ক্রাইসিস অন ইনফিনিটি আর্থের হিন্ট দেওয়া হয় ∆ । যেটা একটি ক্রসওভার ইভেন্ট যা আগামী ডিসেম্বর এ প্রচারিত হবে।

★ এপিসোড এর শুরুতেই দেখা যায় যে টাইম ভল্টে থাকা তাদের ( ফ্ল্যাশ) এর মেয়ের মেসেজ প্লে হচ্ছে। এক পর্যায়ে সেই মেসেজটি মেমরিতে আগুন ধরে যায়। এই ঘটনার পরে ফাস্ট ফরওয়ার্ড হয়। ৪ মাস পরের স্টার ল্যাবে নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে টিম ফ্ল্যাশ “গড স্পিড” নামক এক ” স্পিডস্টার ” এর সাথে লড়াই করতে দেখা যায়। এইবার দিয়ে প্রায় চারবার একই স্পিডস্টার এর ক্লোন কে বন্দি করে টিম ফ্ল্যাশ।

★ এর পরে আইরিস ওয়েস্ট অ্যালেন এর বাবার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে টিম ফ্লাশের পাশাপাশি সিসকো র‍্যামন এর গার্লফ্রেন্ড কেও দেখা যায়। আইরিস আর তার বাবা জো কে দেখা যায় আইরিসের অনলাইন পত্রিকা নিয়ে আলাপ আলোচনা করতে। সেখানে তারা পরিবার নিয়ে সময় কাটাচ্ছিল। পরবর্তিতে সবাই নিজ নিজ কাজে চলে যায়।

★ কেইটলিন কে দেখা যায় একটি ফিউনারেল এ উপস্থিত থাকতে। যেখানে তার এক বন্ধু র‍্যামসি রুসোর মা ক্যান্সারে মারা যায় । যদিও কেইটলিনের শিক্ষক ছিল ওই ভদ্র মহিলা । সেখানে কেইটলিন এর মেটা হিউম্যান ভার্সন কিলার ফ্রস্ট এর আগমনী অংশ দেখানো হয়। তার বন্ধু তার সাথে পরবর্তীতে দেখা করার কথা বলে, এবং সেখান থেকে বিদায় নেয়।

★ পরবর্তী সিনে দেখা যায় আইরিস তার বাবার ফেলে দেওয়া জিনিষ এর খোজ নিতে এক জাংক ইয়ার্ডে যায়। সেখানে এক মেটা হিউম্যানের আক্রমণ হয়। যেটা একটি ব্লাক হোল । ব্লাক হোল তার কুরিয়ে পাওয়া বাক্স নিয়ে যায়। পরবর্তীতে সেখানে ফরেনসিক টিম কে এর কারন পরিক্ষা করতে দেখা যায়।

★ সেখান থেকে স্টার ল্যাবে নিয়ে যাওয়া হয় । সেখানে টিম ফ্ল্যাশ কে ব্লাক হোল বিষয়ে আলোচনা করতে দেখা যায়। সেই সময়ে সেখানে টিম ফ্লাশের অন্যতম সদস্য রাল্ফ ডিবনি উপস্থিত হয় । যে কিনা গোয়েন্দাগিরি করতে বিভিন্ন দেশ ঘুরে বেরাচ্ছিল।

★ এর পরে টিম ফ্ল্যাশ নিজেদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এর বিষয়ে রাল্ফ কে জানাচ্ছিল। অন্যদিকে আইরিস তার বাবার অফিসে জাংকয়ার্ডের ঘটনার পেছনে ইনভেস্টিগেশন করছিল । পরবর্তিতে কেইটলিনকে তার বন্ধু র‍্যামসীর সাথে দেখা করতে কফিশপে যায়। সেখানে তার বন্ধু বলে ক্যান্সারে আর কাউকে মরতে হবে না। কারন সে এর প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছে। কিন্তু এটি কাজ করাতে ডার্ক ম্যাটার এর দরকার হবে। কেইটলিনের কাছে ডার্ক ম্যাটার বিষয়ে স্টার ল্যাব এর সাহায্য চাইলে কেইটলিন না করে দেয়।

★ এর পরেই পুনরায় আবার সেই কফিশপে ব্লাক হোল আক্রমণ করে । সেখানে কেইটলিন কিলার ফ্রস্টের সাহায্য চাইলে কিলার ফ্রস্ট সাহায্য করে না। যদিও ফ্ল্যাশ এসে কেইটলিন কে উদ্ধার করে । অন্যদিকে আইরিস ব্লাক হোলের কারন খুজে পায়। এবং কিভাবে তাকে আটকানো যায় এই বিষয়ে আলোচনা করতে থাকে টিম ফ্ল্যাশ।

★ পরবর্তিতে টিম ফ্ল্যাশ এবং বাকি সবাই মিলে ব্লাক হোলের প্রতিকার করে। বাকি সময় পরিবার নিয়ে ড্রামা হয় যা এই সিরিজের একটি বিরক্তিকর কারন ।

★ মিড ক্রেডিট সিনে দেখা যায় কেইটলিন কিলার ফ্রস্টের সাথে সমঝোতা করে নিজের নিয়ন্ত্রণ কিলার ফ্রস্ট কে দিয়ে দেয় । রাল্ফ কিলার ফ্রস্ট কে বিভিন্ন টিপস দিতে থাকে এবং নিজের লেখা বই উপহার দেয় । অন্যদিকে কেইটলিনের বন্ধু ডার্ক ম্যাটার সংগ্রহ করে সেটা নিজের মধ্যে সঞ্চালিত করে। কারন সে নিজেও একজন ক্যান্সার রোগী কিন্তু ডার্ক ম্যাটার তার শরিরে বিরুপ প্রতিক্রিয়া করে।

★ এপিসোড এর শেষে ফ্লাশের পোস্ট ক্রেডিট সিনে দেখা যায় যে, টাইম ভল্টে অ্যান্টি মনিটর ফ্ল্যাশ আর আইরিস তর্কাতর্কি করছে। যেখানে মনিটর বলে তার হাতে আর কিছুদিন সময় আছে। এর পরে সে ভ্যানিশ হয়ে যাবে। সেখানে ফ্ল্যাশ কে বলা হয় সে হয়ত নিজের জীবন বাচাবে নয়ত শতকোটি লোককে মারা যেতে হবে । আইরিশ বলে যে ফ্লাশের হাতে এখনো ৫ বছর আছে কিন্তু মনিটর বলে যে ইভেন্ট হবে চলতি বছরে মানে ১০ ই ডিসেম্বর ২০১৯।

এবার পড়ে নিন সিজন ৬ এর এপিসোড ২ রিভিউ

★ পরবর্তি এপিসোড প্রচারিত হবে ১৫ অক্টোবর ২০১৯ এ ।

DMCA Notice:- All OUR Posts Image are Free and Available On INTERNET Posted By Its Rightful Owner or Somebody Else. I’m Not VIOLATING Any COPYRIGHT LAW by Sharing a Movie or Tv Show/Web Series Trailer ScreenShot or Scenes. It's simply Fair Usage of Work. While Writing Movie/Series Breakdown Review.
I am Simply Promoting and Marketing Those Copyrighted Owner Property. But If You think something on this post is VIOLATING the Copyright LAW, Please Notify US via This CONTACT us FORM. So That It Can Be Removed from our Website.

Disclosure: This post May contain affiliate links that support our Blog. When you purchase something after clicking an affiliate link, we may receive a commission. Also Note That We Are Not Responsible For Any Third-party Websites Link Contents. For more Read Our Terms and Conditions Thank You.

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Total Views: 83

Scroll to Top